
<
এর আগে বায়ার্নের তত্ত্বাবধায়ক বোর্ডের সদস্য কার্ল-হেইঞ্জ রুমেনিগেও মুলারের উত্তর আমেরিকায় যাওয়ার পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন এবং সাবেক খেলোয়াড়দের ক্লাব নেতৃত্বে দেখতে চাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
গত আগস্টে মুলার ফ্রি ট্রান্সফারে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপসে যোগ দেন। এমএলএসে চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্সে এরইমধ্যে তৈরি করেছেন ‘মুলার উন্মাদনা’। লিগে নয় ম্যাচে ৮ গোল ও তিনটি অ্যাসিস্ট করেছেন। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ভ্যাঙ্কুভারের হয়ে ১৩ ম্যাচে ৯ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট করেছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন হামজা
তবে, মুলার নিজে বেশ বিনয়ী। বায়ারিশার রুন্ডফুংককে তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ভ্যাঙ্কুভারের সুপারস্টার হতে আসিনি। ক্লাবের জন্য কিছু ফিরিয়ে দেওয়াই আমার লক্ষ্য। আমরা চাই স্টেডিয়াম পূর্ণ থাকুক, শহরে ফুটবল নিয়ে উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়ুক।’
মজার ছলে তিনি আরও বলেন, ‘চিন্তা কোরো না, ‘রেডিও মুলার’ এখানেও সম্প্রচার করছে।’
]]>
Source link






















আপনার মতামত লিখুন :